চকরিয়া উপজেলার হারবাং রেলস্টেশনে স্টপেজ ও কাউন্টার চালু করার দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত। ২৯’ই জানুয়ারি, ২৫ইং(বুধবার) সকাল ১০ঘটিকার সময় এ বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন হারবাং উন্নয়ন ফোরাম এর চেয়ারম্যান,চট্টগ্রাম স্টুডেন্ট এসোসিয়েশন চকরিয়া শাখার আহ্বায়ক ও জুলাই গণঅভ্যুত্থান এর শীর্ষ নেতা শাখাওয়াত হোসেন, পল্লী চিকিৎসক ডা: আজাদুল ইসলাম আজাদ,ডাক্তার আমিনুল ইসলাম,
শামসুল ইসলাম,মোজাম্মেল, ডাক্তার একরাম, কলেজ পড়ুয়া অর্ণব বড়ুয়াসহ স্থানীয় জনসাধারণ।
বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা জানান আমরা যারা ভার্সিটি বা মেডিকেলে অধ্যয়নরত আছি এ স্টেশন থেকে সরাসরি যাতায়াত করতে পারলে নিয়মিত হওয়া যাবে।
এলাকার জনসাধারণের পক্ষে ডাক্তার আজাদুল ইসলাম বলেন,এখানে প্রায় কয়েক লক্ষ মানুষের বসবাস।এত সুন্দর স্টেশন করার পর স্টপেজ ও কাউন্টার চালু না করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার আমাদের সাথে বৈষম্য করেছে।অনতিবিলম্বে এখানে স্টপেজ ও কাউন্টার চালু না হলে আমরা এর চেয়ে বড় কর্মসূচি দিতে বাধ্য হব বলেও ঘোষণা দেন।
হারবাং উন্নয়ন ফোরাম এর চেয়ারম্যান,চট্টগ্রাম স্টুডেন্ট এসোসিয়েশন চকরিয়া শাখার আহ্বায়ক ও জুলাই গণঅভ্যুত্থান এর শীর্ষ নেতা শাখাওয়াত হোসেন বলেন জুলাই গনঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট সরকারের পদত্যাগের মাধ্যমে ভেবেছিলাম বৈষম্য দূর হয়ে গেছে কিন্তু দূর্ভাগ্যবশত হারবাং বাসীর সাথে এখনও বৈষম্য রয়ে গেছে।আমার বলতে চাই আগামী ১-২ তারিখের মধ্যে এ রেলস্টেশনে স্টপেজ ও কাউন্টার চালু করতে হবে।তা না হলে হারবাং ছাত্রজনতা এর চেয়ে বৃহত্তর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবে।
তাছাড়া জনসাধারণের পক্ষ থেকে অনেকে জানান চট্টগ্রাম মহাসড়ক যেন একটি মৃত্যুকূপ।তাই রেলস্টেশনটি চালু করা জরুরি। এখানে আশেপাশে তেমন কোনো ভালো চিকিৎসা নেওয়ার সুযোগ নাই।তাই রোগীরা যেন সহজে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, ঢাকা যাতায়াত করতে পারে তার জন্য স্টেশনটি চালু করা আবশ্যক।