রামু উপজেলার গর্জনিয়া ইউনিয়ের ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসায় মিথ্যা মামলায় ষড়যন্ত্রকারীর বিরুদ্বে শিক্ষক,সাবেক শির্ক্ষার্থী, অভিভাবক, স্থানীয় জনগন ও শিক্ষার্থীরা মানববন্দন করেছে।
মংগলবার ২৮ আগষ্ট সকাল ১১ টায় মাদ্রাসা সংলগ্ল টাইম বাজার মাঠে এই মানববন্দন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মাদ্রাসার বাংলা প্ররভাষক রেজাউল করিমের পরিচালনায় সমাজসেবক নাজিমুদ্দিন সিকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মানববন্দনে বক্তব্য রাখেন অধ্যক্ষ আবদুল হামিদ, মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতার সন্তান মুহিবুল্লাহ চৌধুরী জিল্লু, প্রভাষক মাহমুদা খানম, প্রভাষক মাওলানা আয়ুব আলী, সহকারী মৌলভী জয়নাল আবেদীন, সহকারী শিক্ষিকা রাজিয়া আক্তার, জমিদাতার সন্তান শহিদুল্লাহ কায়ছার, শিক্ষার্থী নুসরাত জাহান সহ অনেকে।
বক্তারা বলেন মাদ্রাসা নিয়ে সকল ষড়যন্ত্র বন্দ্ব সহ ষড়যন্ত্রকারীকে আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবী জানান।
তাছাড়া ষড়যন্ত্রকারীরা বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগের কারনে আজ অবধি পর্যন্ত ১৭ মাসের বেতন বন্দ্ব থাকায় শিক্ষক, কর্মচারীরা দুর্বিষহ জীবন যাপন করছেন।অবিলম্বে শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালু করার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছন। মানববন্দনে বক্তরা আরো বলেন আওয়ামীলীগের দৌসররা শিক্ষকতা না করে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে এবং অধ্যক্ষ থাকার পরও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সাইফুল নিজেক অধ্যক্ষ দাবী করে না না ধরনেরন ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। যার ফলে শত শত শিক্ষার্থীদের লেখা পড়ায় চরম আঘাত হানছে।
মানব বন্দ্বন শেষে শিক্ষক মাওলানা আবদুল মান্নান দেশ ও জাতির কল্যান কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
এ বিষয়ে রামু থানার অফিসার ইনচার্জ আবু তাহের দেওয়ান বলেন তিনি বিষয়টি অবগত নয়। তারপর ও তিনি দেখবেন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বলেন বর্তমানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাদ্রাসার সভাপতির দায়িত্বে রয়েছেন এবং তদন্ত সাপেক্ষে বিষয়টি সমাধান সহ বেতনের ও সুরহা হয়ে যাবে।